Summary of Lecture 01
هُوَ الَّذِيْ بَعَثَ فِى الْاُ مِّيّٖنَ رَسُوْلًا مِّنْهُمْ يَتْلُوْا عَلَيْهِمْ اٰيٰتِهٖ وَيُزَكِّيْهِمْ وَيُعَلِّمُهُمُ الْكِتٰبَ وَا لْحِكْمَةَ وَاِ نْ كَا نُوْا مِنْ قَبْلُ لَفِيْ ضَلٰلٍ مُّبِيْنٍ
"তিনিই নিরক্ষরদের মাঝে পাঠিয়েছেন তাঁর রসূলকে তাদেরই মধ্য হতে, যে তাদের কাছে আল্লাহর আয়াত পাঠ করে, তাদেরকে পবিত্র করে, আর তাদেরকে কিতাব ও হিকমত শিক্ষা দেয় অথচ ইতোপূর্বে তারা ছিল স্পষ্ট গুমরাহীতে নিমজ্জিত।"
Al-Jumu'ah 62: Verse 2
Ali 'Imran 3: Verse 164
Al-Baqarah 2: Verse 151
Al-Baqarah 2: Verse 129
কুরআন কারীমে বারংবার ইরশাদ করা হয়েছে যে, উম্মাতের ‘তাযকিয়া’ই রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর মূল মিশন এর একটি এবং ‘তাযকিয়ায়ে নাফস’-ই সফলতার মূল।
‘তাযকিয়া’-র ব্যাখ্যায় ইমাম তাবারী বলেন, তাযকিয়া শব্দটি ‘যাকাত’ থেকে গৃহীত। যাকাত অর্থ পবিত্রতা ও বৃদ্ধি। এ সকল আয়াতে ‘তাযকিয়া’ অর্থও পবিত্রতা ও বৃদ্ধি।
জেনে রাখ, শরীরের মধ্যে একটি গোশতের টুকরা আছে, তা যখন ঠিক হয়ে যায়, গোটা শরীরই তখন ঠিক হয়ে যায়। আর তা যখন খারাপ হয়ে যায়, গোটা শরীরই তখন খারাপ হয়ে যায়। জেনে রাখ, সে গোশতের টুকরোটি হল কলব। বুখারী(হাদীসের অংশ)
মনকে শিরক, কুফর, আত্মপ্রেম, কুরআন-সুন্নাহের বিপরীতে নিজের পছনদকে গুরুত্ব প্রদান, হিংসা, অহঙ্কার, লোভ, রিয়া বা প্রদর্শনেচ্ছা, ক্রোধ, নিষ্ঠুরতা ইত্যাদি থেকে হৃদয়কে মুক্ত ও পবিত্র করতে হবে। এগুলি বর্জনীয় মানসিক কর্ম।
মনকে ধৈর্য, কৃতজ্ঞতা, আল্লাহ-ভীতি, আল্লাহর রহমতের আশা, আল্লাহর ফয়সালার প্রতি সন্তুষ্টি, নির্লোভতা, সকলের প্রতি ভালবাসা, কল্যাণকামনা ইত্যাদি বিষয় দিয়ে পরিপূর্ণ করতে হবে। এগুলি করণীয় মানসিক কর্ম।
Summary of Lecture 02
یٰۤاَیُّهَا النَّاسُ قَدۡ جَآءَتۡکُمۡ مَّوۡعِظَۃٌ مِّنۡ رَّبِّکُمۡ وَ شِفَآءٌ لِّمَا فِی الصُّدُوۡرِ ۬ۙ وَ هُدًی وَّ رَحۡمَۃٌ لِّلۡمُؤۡمِنِیۡنَ
হে মানুষ, তোমাদের রবের পক্ষ থেকে তোমাদের কাছে এসেছে উপদেশ এবং অন্তরসমূহে যা থাকে তার শিফা, আর মুমিনদের জন্য হিদায়াত ও রহমত।ইউনুস-৫৭
এমন বিষয় বর্ণনা করা, যা শুনে মানুষের অন্তর কোমল হয় এবং আল্লাহর প্রতি শ্রদ্ধাবনত হয়ে পড়ে। পার্থিব গাফলতীর পর্দা ছিন্ন হয়ে মনে আখেরাতের ভাবনা উদয় হয়।
কুরআনুল কারীমের দ্বিতীয় গুণ (وَشِفَاءٌ لِمَا فِي الصُّدُورِ) বাক্যে বর্ণিত হয়েছে। شِفَاءٌ অর্থ রোগ নিরাময় হওয়া আর صُدُوْرٌ হলো صَدْرٌ এর বহুবচন, যার অর্থ বুক। আর এর মর্মার্থ অন্তর।
কুরআনুল কারীমের তৃতীয় গুণ হচ্ছেঃ কুরআন হলো হেদায়াত।
কুরআনুল করীমের চতুর্থ গুণ হচ্ছেঃ কুরআন হলো রহমত। যার এক অর্থ হচ্ছে নে’আমত।
Summary of Lecture 03
শয়তান মানবজাতির জন্য অনেক বড় একটি ফিতনা ও কেয়ামত পর্যন্ত চলমান এক যুদ্ধের সেনাপতি ।তাই কোরআনে তার ব্যাপারে বিস্তারিত ভাবে আমাদের সাবধান করা হয়েছে।
اِنَّ الشَّيْطٰنَ لَـكُمْ عَدُوٌّ فَا تَّخِذُوْهُ عَدُوًّا ۗ اِنَّمَا يَدْعُوْا حِزْبَهٗ لِيَكُوْنُوْا مِنْ اَصْحٰبِ السَّعِيْرِ
"শয়ত্বান তোমাদের শত্রু, কাজেই তাকে শত্রু হিসেবে গ্রহণ কর। সে কেবল তার দলবলকে ডাকে, যাতে তারা জ্বলন্ত অগ্নির সঙ্গী হয়।"
( Fatir 35: Verse 6)
দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য
-যা জান্নাত থেকে বঞ্চিত করা জাহান্নামে নিয়ে যাওয়া
স্বল্পমেয়াদী লক্ষ্য
-কুফর ও শির্কে লিপ্ত করা
-গুনাহতে লিপ্ত করা
-মুমিনদের মাঝে ঘৃণা ও বিদ্বেষ তৈরি করা
-মন্দ ও অশ্লীল কাজ করানো এবং আল্লাহ সম্পর্কে না জেনে কথা বলা
-আল্লাহর আনুগত্যে বাধা প্রদান ও তার আনুগত্য করানো
-নেক আমল ধ্বংস করে দেওয়া
-মানসিক ও শারীরিক ভাবে মানুষের ক্ষতি করা
কৌশল সমূহ :
১.কোরআনের সাথে দুরুত্ত্ব তৈরি করা
২.খারাপ কাজকে সৌন্দর্য মন্ডিত করা (আদম আলাইহিস সালাম এর উদাহরণ)
৩.ভয় দেখায়
৪.সন্দেহ তৈরি করা
৫.নগ্নতার দিকে আহবান করে
৬.আল্লাহর স্মরন খেকে দুরে রাখা
৭. নামাজে মনোযোগ নষ্ট করা
৮.রাগ ও তাড়াহুড়া
৯.বিভেদ তৈরি করা
১০.দ্বীনের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি
১১.স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিভেদ
১২.মিথ্যা কামনা বাসনা
১৩.মানবিক দুর্বল জায়গায় আক্রমণ
১৪. আল্লাহ সম্পর্কে না জেনে কথা বলা
১৫. মৃত্যুর সময় পথভ্রষ্ট করা
১৬.কাজে গড়িমসি ও অলসতা
১৭.শয়তান ধাপে ধাপে কাজ করে
১৮.কল্যাণকামী হিসেবে আসে
শয়তান থেকে রক্ষার হাতিয়ার
১.ঈমান ও তাকওয়াক্কুল
২.ইখলাস
৩.আল্লাহর কাছে আশ্রয়
৪.কোরআন তেলাওয়াত ও যিকির
৫.ওজু সালাত
৬.তওবা ইস্তেগফার
৭.ঘরকে শয়তানের উপকরন দুর করা
৮.পরিবারকে রক্ষা করা
৯.শয়তানের বিরোধীতা করা
১০.দৃষ্টি অবনত করা
১১.অপচয় রোধ করা
১২.সাবধানতা ও সতর্কতা
Summary of Lecture 04
সূরাঃ ৩৫/ ফাতির
یٰۤاَیُّهَا النَّاسُ اِنَّ وَعۡدَ اللّٰهِ حَقٌّ فَلَا تَغُرَّنَّکُمُ الۡحَیٰوۃُ الدُّنۡیَا ٝ وَ لَا یَغُرَّنَّکُمۡ بِاللّٰهِ الۡغَرُوۡرُ
হে মানুষ! আল্লাহর ওয়া‘দা সত্য, কাজেই পার্থিব জীবন কিছুতেই যেন তোমাদেরকে প্রতারিত না করে; আর সেই প্রধান প্রতারক (শয়ত্বান) যেন কিছুতেই তোমাদেরকে আল্লাহ সম্পর্কে প্রতারিত না
কেননা পার্থিব জীবন ছলনার বস্তু ছাড়া আর কিছুই নয়। ৩:১৮৫
কাফিরদের নিকট পার্থিব জীবন মোহনীয় করা হয়েছে ২:২১২
মানুষের কাছে সুশোভিত করা হয়েছে নারী, সন্তান, স্ত্তপীকৃত স্বর্ণ ও রৌপ্যভান্ডার, চিহ্নযুক্ত অশ্বরাজি, গৃহপালিত পশু এবং শস্যক্ষেত্র, এসব পার্থিব জীবনের সম্পদ ৩:১৪
বল, ‘পার্থিব ভোগ সামান্য, ৪:৭৭
আর পার্থিব জীবন যাদেরকে প্রতারিত করেছে তুমি তাদেরকে বর্জন কর। ৬:৭০
তোমরা কি আখেরাতের স্থলে দুনিয়ার জীবনকেই বেশি পছন্দ কর? আখেরাতের তুলনায় পার্থিব জীবনের ভোগ সামগ্রী তো অতি সামান্য। ৯:৩৮
অথচ আখেরাতের তুলনায় দুনিয়ার জীবন অতি নগণ্য বস্তু।১৩:২৬
তারা আখিরাত অপেক্ষা দুনিয়ার জীবনকে বেশি ভালবাসে,১৬:১০৭
ধন-সম্পদ আর সন্তানাদি পার্থিব জীবনের শোভা-সৌন্দর্য, ১৮:৪৬
তা পার্থিব জীবনের ভোগ্যবস্তু ও তার শোভা মাত্র ২৮:৬০
আর দুনিয়ায় তোমার অংশের কথা ভুলে যেও না ২৮:৭৭
পার্থিব এ জীবন ক্রীড়া-কৌতুক ছাড়া কিছু নয়,২৯:৬৪
কাজেই পার্থিব জীবন যেন কিছুতেই তোমাদেরকে ধোঁকায় ফেলতে না পারে আর প্রধান প্রতারক (শয়ত্বান) যেন কিছুতেই তোমাদেরকে আল্লাহ্ সম্পর্কে প্রতারিত না করে। ৩১:৩৩
কাজেই পার্থিব জীবন কিছুতেই যেন তোমাদেরকে প্রতারিত না করে; আর সেই প্রধান প্রতারক (শয়ত্বান) যেন কিছুতেই তোমাদেরকে আল্লাহ সম্পর্কে প্রতারিত না করে।৩৫:৫
পার্থিব এ জীবন (অস্থায়ী) ভোগ্য বস্তু মাত্র, আর আখিরাতই হল চিরকালীন আবাসস্থল। ৪০:৩৯
দুনিয়ার জীবনের (সামান্য) ভোগ্যবস্তু মাত্র। ৪২:৩৬
তোমরা জেনে রেখ, দুনিয়ার জীবন ক্রীড়া-কৌতুক, শোভা-সৌন্দর্য, পারস্পরিক গর্ব-অহঙ্কার আর ধন-মাল ও সন্তানাদিতে আধিক্যের প্রতিযোগিতা মাত্র, আর দুনিয়ার জীবনটা তো ধোঁকার বস্তু ছাড়া আর কিছুই না। ৫৭:২০
আর পার্থিব জীবনকে (পরকালের উপর) প্রাধান্য দিয়েছিল ৭৯:৩৮
কিন্তু তোমরা তো দুনিয়ার জীবনকেই প্রাধান্য দাও ৮৭:১৬
Summary of Lecture 05
قَدۡ اَفۡلَحَ مَنۡ زَکّٰىهَا
নিঃসন্দেহে সে সফলকাম হয়েছে, যে তাকে পরিশুদ্ধ করেছে। ৯১:৯
সূরাঃ ৬৪/ আত-তাগাবুন
فَاتَّقُوا اللّٰهَ مَا اسۡتَطَعۡتُمۡ وَ اسۡمَعُوۡا وَ اَطِیۡعُوۡا وَ اَنۡفِقُوۡا خَیۡرًا لِّاَنۡفُسِکُمۡ ؕ وَ مَنۡ یُّوۡقَ شُحَّ نَفۡسِهٖ فَاُولٰٓئِکَ هُمُ الۡمُفۡلِحُوۡنَ
যারা অন্তরের সংকীর্ণতা থেকে রক্ষা পেল, তারাই সফলকাম। ৬৪:১৬
যারা সফল
-নিজেকে পরিশুদ্ধ করেছে
- অন্তরের সংকীর্ণতা থেকে রক্ষা পেল
- যারা কল্যাণের প্রতি আহবান করবে, ভাল কাজের আদেশ দেবে এবং মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করবে।
-যাকে জাহান্নাম থেকে দূরে রাখা হবে এবং জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে
- আত্মীয়-স্বজনকে তাদের হক দিয়ে দাও এবং মিসকীন ও মুসাফিরকেও
-গায়েবের প্রতি ঈমান আনে, সালাত কায়েম করে এবং আমি তাদেরকে যে রিয্ক দিয়েছি তা থেকে ব্যয় করে।
এবং তোমার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে ও তোমার পূর্বে যা অবতীর্ণ হয়েছিল, যারা তদ্বিষয়ে বিশ্বাস স্থাপন করে এবং আখিরাতের প্রতি যারা দৃঢ় বিশ্বাস রাখে।
-যারা নিজেদের নামাযে বিনয় নম্রতা অবলম্বন করে।
-আর যারা অনর্থক কথাকর্ম থেকে বিমুখ।
-আর যারা যাকাতের ক্ষেত্রে সক্রিয়।
-আর যারা তাদের নিজদের লজ্জাস্থানের হিফাযতকারী।
-আর আর যারা নিজদের সালাতসমূহ হিফাযত করে।যারা নিজদের আমানতসমূহ ও অঙ্গীকারে যত্নবান।
-যাদের পাল্লা ভারী হবে
- আল্লাহ ও তাঁর রসূলের দিকে ডাকা হয়, আমরা শুনলাম ও মেনে নিলাম
-ঈমান এনেছে, হিজরত করেছে, আর আল্লাহর পথে নিজদের মাল ও জান দিয়ে জিহাদ করেছে
-তোমরা (আল্লাহর সংগে) যে সওদা করেছ
-তার প্রতি ঈমান আনে, তাকে সম্মান করে, তাকে সাহায্য করে এবং তার সাথে যে নূর নাযিল করা হয়েছে তা অনুসরণ করে
যাতে সফল হতে পারো
- ধৈর্য অবলম্বন কর, দৃঢ়তা প্রদর্শন কর, নিজেদের প্রতিরক্ষাকল্পে পারস্পরিক বন্ধন মজবুত কর এবং আল্লাহকে ভয় কর
- আল্লাহর নিকট তাওবাহ কর
আল্লাহকে ভয় কর এবং তার নৈকট্যের অনুসন্ধান কর, আর তার রাস্তায় জিহাদ কর
Summary of Lecture 06
وَ لَنۡ تَرۡضٰی عَنۡکَ الۡیَهُوۡدُ وَ لَا النَّصٰرٰی حَتّٰی تَتَّبِعَ مِلَّتَهُمۡ ؕ قُلۡ اِنَّ هُدَی اللّٰهِ هُوَ الۡهُدٰی ؕ وَ لَئِنِ اتَّبَعۡتَ اَهۡوَآءَهُمۡ بَعۡدَ الَّذِیۡ جَآءَکَ مِنَ الۡعِلۡمِ ۙ مَا لَکَ مِنَ اللّٰهِ مِنۡ وَّلِیٍّ وَّ لَا نَصِیۡرٍ
আর ইয়াহূদী ও নাসারারা কখনো তোমার প্রতি সন্তুষ্ট হবে না, যতক্ষণ না তুমি তাদের মিল্লাতের অনুসরণ কর। বল, ‘নিশ্চয় আল্লাহর হিদায়াতই হিদায়াত’ আর যদি তুমি তাদের প্রবৃত্তির অনুসরণ কর তোমার কাছে যে জ্ঞান এসেছে তার পর, তাহলে আল্লাহর বিপরীতে তোমার কোন অভিভাবক ও সাহায্যকারী থাকবে না। ২:১২০
কিন্তু পরে যখন তোমাদের নিকট কোন রাসূল - তোমাদের প্রবৃত্তি যা ইচ্ছা করতনা তা নিয়ে উপস্থিত হল তখন তোমরা অহংকার করলে, অবশেষে এক দলকে মিথ্যাবাদী বললে এবং একদলকে হত্যা করলে।২:৮৭
হে মুমিনগণ, তোমরা ন্যায়ের উপর সুপ্রতিষ্ঠিত থাকবে আল্লাহর জন্য সাক্ষীরূপে। যদিও তা তোমাদের নিজদের কিংবা পিতা-মাতার অথবা নিকটাত্মীয়দের বিরুদ্ধে হয়। যদি সে বিত্তশালী হয় কিংবা দরিদ্র, তবে আল্লাহ উভয়ের ঘনিষ্ঠতর। সুতরাং ন্যায় প্রতিষ্ঠা করতে তোমরা প্রবৃত্তির অনুসরণ করো না। আর যদি তোমরা ঘুরিয়ে- পেঁচিয়ে কথা বল কিংবা এড়িয়ে যাও তবে আল্লাহ তোমরা যা কর সে বিষয়ে সম্যক অবগত। ৪:১৩৫
সুতরাং আল্লাহ যা নাযিল করেছেন, তুমি তার মাধ্যমে ফয়সালা কর এবং তোমার নিকট যে সত্য এসেছে, তা ত্যাগ করে তাদের প্রবৃত্তির অনুসরণ করো না। ৫:৪৮
আর তাদের মধ্যে তার মাধ্যমে ফয়সালা কর, যা আল্লাহ নাযিল করেছেন এবং তাদের প্রবৃত্তির অনুসরণ করো না। আর তাদের থেকে সতর্ক থাক যে, আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন, তার কিছু থেকে তারা তোমাকে বিচ্যুত করবে।৫:৪৯
বল, ‘আমি তোমাদের প্রবৃত্তির অনুসরণ করি না, (যদি করি) নিশ্চয় তখন পথভ্রষ্ট হব এবং আমি হিদায়াতপ্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত হব না। ৬:৫৬
আর তাদের প্রবৃত্তির অনুসরণ করো না, যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে, যারা আখিরাতে বিশ্বাস করে না এবং যারা তাদের রবের সমকক্ষ নির্ধারণ করে। ৬:১৫০
যার অন্তরকে আমি আমার যিকির থেকে গাফেল করে দিয়েছি এবং যে তার প্রবৃত্তির অনুসরণ করেছে এবং যার কর্ম বিনষ্ট হয়েছে।১৮:২৮
তুমি কি তাকে দেখনি, যে তার প্রবৃত্তিকে নিজের ইলাহরূপে গ্রহণ করেছে? তবুও কি তুমি তার যিম্মাদার হবে ২৫:৪৩
(হে দাঊদ), নিশ্চয় আমি তোমাকে যমীনে খলীফা বানিয়েছি, অতএব তুমি মানুষের মধ্যে ন্যায়বিচার কর আর প্রবৃত্তির অনুসরণ করো না, কেননা তা তোমাকে আল্লাহর পথ থেকে বিচ্যুত করবে। নিশ্চয় যারা আল্লাহর পথ থেকে বিচ্যুত হয় তাদের জন্য কঠিন আযাব রয়েছে। কারণ তারা হিসাব দিবসকে ভুলে গিয়েছিল। ৩৮:২৬