Tuesday 19 January 2016

CONTRIBUTION OF MUSLIMS IN CIVILIZATION

COLLECTED FROM FACEBOOK

যুগ শ্রেষ্ঠ কয়জন মুসলিম বিজ্ঞানীর নাম ও তাদের অবদান
·
১, রসায়নের জনক - জাবির ইবনে হাইয়ান
২, বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ভূগোলবিদ আল-বেরুনি
৩, আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক - ইবনে সিনা
৪, হৃদযন্ত্রে রক্ত চলাচল আবিষ্কারক ইবনুল নাফিস
৫, বীজগর্ণিতের জনক - আল-খাওয়ারিজমি
৬,পদার্থ বিজ্ঞানে শূন্যের অবস্থান নির্ণয়কারী - আল-ফারাবি

Wednesday 6 January 2016

WAY TO AL QURAN-1

COLLECT FROM OIEP


(আল-হামদু লিল্লাহি রাব্বিল আলামীন)
অর্থাৎ সকল ‘হামদ’ আল্লাহর জন্য নির্ধারিত, যিনি সৃষ্টির প্রতিপালক।
এই আয়াতটির পাঠ তখনই সার্থক হবে যখন ‘আল-হামদু লিল্লাহ’ বলার সাথে সাথে অন্তরে দুটি অনুভূতির জন্ম হবে:
এক: আল্লাহ তাআলার অগণিত নেয়ামত স্মরণে কৃতজ্ঞতার অনুভূতি।
দুই: আল্লাহ তাআলার সুউচ্চ, মহান ও সর্বোত্তম গুণাবলীর স্মরণে তাঁর প্রতি অগাধ ভালবাসা ও ভক্তির অনুভূতি।
‘আল-হামদু লিল্লাহ’ বলার সময় আমাদের অন্তর কি ভালবাসায়, আবেগে ও ভক্তিকে আপ্লুত হয়? না। আমরা তা অনুভব করি না! কেন? কারণ পাপের কারণে অন্তরে মরিচা পড়েছে:
إن العبد إذا أخطأ خطيئة نكتت في قلبه نكتة سوداء فإذا هو نزع واستغفر وتاب سقل قلبه وإن عاد زيد فيها حتى تعلو قلبه وهو الران الذي ذكر الله { كلا بل ران على قلوبهم ما كانوا يكسبون }
বান্দা যখন একটি গুনাহ করে, তখন তার অন্তরে একটি কালো দাগ পড়ে। অত:পর যদি সে বিরত হয়, ইসতিগফার ও তওবা করে, তার অন্তর পরিচ্ছন্ন হয়ে যায়। আর যদি পুনরায় গুনাহ করে, তবে দাগ বৃদ্ধি পায়, শেষপর্যন্ত তার অন্তরকে আচ্ছন্ন করে ফেলে, আর এটিই হল “আর-রান”1
যা আল্লাহ তাআলা উল্লেখ করেছেন:
كَلَّا ۖ بَلْ ۜ رَانَ عَلَىٰ قُلُوبِهِمْ مَا كَانُوا يَكْسِبُونَ
কখনো নয়, বরং তারা যা অর্জন করত তা-ই তাদের অন্তরসমূহকে ঢেকে দিয়েছে।2

WAY TO THE JANNAH

COLLECTED FROM OIEP

আল-কুরআনের পরিবার – শান্তির আধার, পৃথিবীর জান্নাত ও আল্লাহর নিকটজন!
পৃথিবীর কণ্টকাকীর্ণ জীবনে শান্তির একমাত্র ঠিকানা আল-কুরআন:
… أَلَا بِذِكْرِ اللَّهِ تَطْمَئِنُّ الْقُلُوبُ(২৮)
...জেনে রাখ, আল্লাহর ‘যিকির’ এর দ্বারাই অন্তরসমূহ প্রশান্ত হয়। 1
একদল মুফাসসিরের মতে এখানে আল্লাহর যিকির দ্বারা উদ্দেশ্য আল-কুরআন।

Sunday 3 January 2016

THIS IS FOR THEM WHO HAVE HEART TO REALIZE.

COLLECTED FROM FACEBOOK

                                                                   ভুমিকম্প কেন হয়?

আবু হুরাইরা (রা.) কতৃক বর্ণিত, আল্লাহর নবি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, যখন অবৈধ উপায়ে সম্পদ অর্জিত হবে, কাউকে বিশ্বাস করে সম্পদ গচ্ছিত রাখা হবে কিন্তু তার খিয়ানত করা হবে (অর্থাৎ যার সম্পদ সে আর ফেরত পাবে না), জাকাতকে দেখা হবে জরিমানা হিসেবে, ধর্মীয় শিক্ষা ব্যতীত বিদ্যা অর্জন করা হবে, একজন পুরুষ তার স্ত্রীর আনুগত্য করবে কিন্তু তার মায়ের সাথে বিরূপ আচরণ করবে, বন্ধুকে কাছে টেনে নিবে আর পিতাকে দূরে সরিয়ে দিবে, মসজিদে উচ্চস্বরে শোরগোল (কথাবার্ত) হবে, জাতির সবচেয়ে দূর্বল ব্যক্তিটি সমাজের শাসক রুপে আবির্ভূত হবে, সবচেয়ে নিকৃষ্ট ব্যক্তি জনগণের নেতা হবে, একজন মানুষ যে খারাপ কাজ করে খ্যাতি অর্জন করবে তাকে তার খারাপ কাজের ভয়ে সম্মান প্রদর্শন করা হবে, বাদ্যযন্ত্র এবং নারী শিল্পীর ব্যাপক প্রচলন হয়ে যাবে, মদ পান করা হবে (বিভিন্ন নামে মদ ছড়িয়ে পড়বে), শেষ বংশের লোকজন তাদের পূর্ববর্তী মানুষগুলোকে অভিশাপ দিবে, এমন সময় আসবে যখন তীব্র বাতাস প্রবাহিত হবে তখন একটি ভূমিকম্প সেই ভূমিকে তলিয়ে দিবে (ধ্বংস স্তুপে পরিণত হবে বা পৃথিবীর অভ্যন্তরে ঢুকে যাবে)। [তিরমিযি কতৃক বর্ণিত, হাদিস নং – ১৪৪৭] এই হাদিসের মাঝে বিস্তারিতভাবে বলা হয়েছে যে আল্লাহ মহানের পক্ষ থেকে জমিনে কখন ভুমিকম্পের আজাব প্রদান করা হয় এবং কেন প্রদান করা হয়।